بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু
১) যখন আমি ইব্রাহীমকে বায়তুল্লাহর স্থান ঠিক করে দিয়েছিলাম যে, আমার সাথে কাউকে শরীক করো না এবং আমার গৃহকে পবিত্র রাখ তাওয়াফকারীদের জন্য, নামাযে দন্ডায়মানদের জন্য এবং রুকু সেজদাকারীদের জন্য। (সূরা হজ্জ-২৬)
২) এবং মানুষের মধ্যে হজ্জের জন্য ঘোষনা প্রচার কর। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত থেকে। (সূরা হজ্জ-২৭)
৩) যাতে তারা তাদের কল্যাণের স্থান পর্যন্ত পৌছে এবং নির্দিষ্ট দিনগুলোতে আল্লাহর নাম স্মরণ করে তাঁর দেয়া চতুস্পদ জন্তু যবেহ করার সময়। অতঃপর তোমরা তা থেকে আহার কর এবং দুঃস্থ-অভাবগ্রস্থকে আহার করাও। (সূরা হজ্জ-২৮)
৩) সুতরাং যারা কা’বা ঘরে হজ্জ বা ওমরাহ পালন করে, তাদের পক্ষে এ দুটিতে প্রদক্ষিন করাতে কোন দোষ নেই। (সূরা বাকারাহ-১৫৮)
৪) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল (সাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল- সর্বোত্তম আমল কোনটি? তিনি বললেন, আল্লাহ্ ও তার রাসূলের প্রতি ঈমান আনা। বলা হল তারপর কোনটি? তিনি বললেন, আল্লাহর পথে যুদ্ধ করা। বলা হল-এরপর কোনটি? তিনি বললেন, মকবুল হজ্জ। (বুখারী শরীফ-২৬)
৫) হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, একদা তিনি নবী করিম (সাঃ) এর নিকট জিহাদে যাওয়ার অনুমতি চাইলেন। তিনি বললেন, তোমাদের জিহাদ হলো হজ্জ। (বোখারী শরীফ-২৮৭৫)
৬) হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, হজ্জ করার ইচ্ছা করেছে সে যেন তাড়াতাড়ি করে। (আবু দাউদ শরীফ-১৭৩২)