সুরা-বাকারাহ্ এর বাংলা অর্থ (আয়াত ১৮০-১৮৯)

সুরা-বাকারাহ্ এর বাংলা
আয়াত-২৮৬

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়াল

كُتِبَ عَلَيْكُمْ إِذَا حَضَرَ أَحَدَكُمُ الْمَوْتُ إِن تَرَكَ خَيْرًا الْوَصِيَّةُ لِلْوَالِدَيْنِ وَالْأَقْرَبِينَ بِالْمَعْرُوفِ ۖ حَقًّا عَلَى الْمُتَّقِينَ

(১৮০) তোমাদের উপর ফরয করা হইতেছে যে, যখন কাহারও মুত্যু নিকটবর্তী মনে হয়- যদি তাহার ত্যাজ্য সম্পত্তি থাকে, তবে পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজনের জন্য ন্যায়সঙ্গতভাবে কিছু ওছিয়ত করিবে; মোত্তাকীদের জন্য ইহা অবশ্য কর্তব্য।

فَمَن بَدَّلَهُ بَعْدَمَا سَمِعَهُ فَإِنَّمَا إِثْمُهُ عَلَى الَّذِينَ يُبَدِّلُونَهُ ۚ إِنَّ اللَّهَ سَمِيعٌ عَلِيمٌ

(১৮১) অতঃপর যে ব্যক্তি শুনিবার পর ইহা পরিবর্তন করিবে; তবে ইহার পাপ তাহাদেরই হইবে যাহারা ইহাকে পরিবর্তন করে। আল্লাহ্ তো নিশ্চয় শুনেন, জানেন।

فَمَنْ خَافَ مِن مُّوصٍ جَنَفًا أَوْ إِثْمًا فَأَصْلَحَ بَيْنَهُمْ فَلَا إِثْمَ عَلَيْهِ ۚ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ

(১৮২) হাঁ তবে যাহার নিকট সাব্যস্ত হয় ওছিয়তকারীর পক্ষ হইতে কোন প্রকার ত্রুটি কিংবা কোন অন্যায় আচরন, অনন্তর সে ব্যক্তি তাহাদের পরস্পরের মধ্যে আপোষ করাইয়া দেই, তবে তাহার কোন পাপ হইবে না। বাস্তবিকই আল্লাহ্ তো ক্ষমাকারী, অনুগ্রহশীল।

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ

(১৮৩) হে মুমিনগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরজ করা হইয়াছে যেরূপ ফরয করা হইয়াছিল তোমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর। আশা যে, তোমরা মোত্তাকী হইবে।

أَيَّامًا مَّعْدُودَاتٍ ۚ فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۚ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ ۖ فَمَن تَطَوَّعَ خَيْرًا فَهُوَ خَيْرٌ لَّهُ ۚ وَأَن تَصُومُوا خَيْرٌ لَّكُمْ ۖ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ

(১৮৪) অল্প কয়েক দিন মাত্র (রোযা রাখিও)। পরন্ত তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি (এরূপ) অসুস্থ (রোযা রাখিতে অক্ষম) হয়, কিংবা সফরে থাকে, তবে অন্য সময় গণনা (করিয়া রোযা) রাখিবে। আর যাহারা রোযা রাখিতে সক্ষম তাহাদের যিম্বা ফিদ্য়া- একজন দরিদ্রের খোরাক (দেওয়া)। আর যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় খায়ের করে (ফিদ্য়া বেশী দেয়), তবে তাহার জন্য আরো উত্তম। আর তোমাদের রোযা রাখা খুবই উত্তম, যদি তোমরা (রোযার ফযীলতের) খবর রাখ।

শানে নুযুল:

১। ফারায়েযের বিধান নাযিল হওয়ার পূর্বে এই ব্যবস্থা ছিল যে, ত্যাজ্য সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত মরণোম্মুখ ব্যক্তি নিজের পিতা-মাতা ও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনের জন্য নিজের বিবেচনানুযায়ী অছিয়ৎ করিয়া যাইত। অবশিষ্ট সম্পত্তি সন্তানদের প্রাপ্য হইত। সেই ব্যবস্থায় এই আয়াতে বর্ণিত হইতেছে। পরে প্রত্যেক ওয়ারিসের নির্দিষ্ট অংশের বিধান নাযিল হইয়াছে। (বঃকোঃ)
২। কেননা, রোযা রাখিলে প্রবৃত্তিকে ইহার বিভিন্ন কামনা হইতে বিরত রাখার অভ্যাস হইবে। অভ্যাসের দৃঢ়তাই মোত্তাকী হওয়ার ভিত্তি। (বঃকোঃ)
ফঃ পূর্ববর্তী উম্মতগণের রমযানের রোযা থাকার বর্ণনা হাদীস শরীফেও উল্লেখ রহিয়াছে। (রূঃমাঃ)
৩। সক্ষম ব্যক্তিরও রোযা রাখিতে মনে না চাহিলে ফিদিয়া দেওয়ার বিধান ইসলামের প্রথম যুগে ছিল। পরে তাহা রহিত হইয়াছে।

شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِّنَ الْهُدَىٰ وَالْفُرْقَانِ ۚ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ ۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۗ يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلَىٰ مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ

(১৮৫) রমযান মাস। এই মাসে কোরআন নাযীল করা হইয়াছে, এই কোরআন মানুষের জন্য হেদায়েত। (এর উপকরণ) ও উজ্জল বিবরণদায়ক ঐ কিতাবসমূহের, যাহা হেদায়েত এবং মীমাংসাকারী। সুতরাং তোমাদের যে ব্যক্তি বর্তমান থাকে এই মাসে, তাহাকে অবশ্যই এই মাসে রোযা রাখিতে হইবে। এবং যে ব্যক্তি পীড়িত বা মুসাফির হয়, তবে অন্য সময় গণনা (করিয়া রোযা) রাখিবে। আল্লাহ্ তোমাদের সাথে আছানির ইচ্ছা করেন এবং তোমাদের সাথে কঠোরতার ইচ্ছা করেন না। আর যেন তোমরা নির্দিষ্ট সংখ্যা পূর্ণ করিতে পার, এবং তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা কর- তোমাদিগকে হেদায়েত করার দরুন, আর যেন তোমরা শোকর কর।

وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ ۖ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ ۖ فَلْيَسْتَجِيبُوا لِي وَلْيُؤْمِنُوا بِي لَعَلَّهُمْ يَرْشُدُونَ

(১৮৬) আর যখন আমার বান্দা আমার সম্বন্ধে আপনাকে জিজ্ঞাসা করে, তবে আমি তো নিকটেই আছি; আমি মঞ্জুর করি আবেদনকারীর আবেদন, যখন আমার নিকট আবেদন করে। তাহাদেরও উচিত, আমার বিধান মানিয়া লওয়া, আর আমার প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস পোষণ করা। আশা যে, তাহারা সুপথ লাভ করিতে পারিবে।

أُحِلَّ لَكُمْ لَيْلَةَ الصِّيَامِ الرَّفَثُ إِلَىٰ نِسَائِكُمْ ۚ هُنَّ لِبَاسٌ لَّكُمْ وَأَنتُمْ لِبَاسٌ لَّهُنَّ ۗ عَلِمَ اللَّهُ أَنَّكُمْ كُنتُمْ تَخْتَانُونَ أَنفُسَكُمْ فَتَابَ عَلَيْكُمْ وَعَفَا عَنكُمْ ۖ فَالْآنَ بَاشِرُوهُنَّ وَابْتَغُوا مَا كَتَبَ اللَّهُ لَكُمْ ۚ وَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الْأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الْأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ۖ ثُمَّ أَتِمُّوا الصِّيَامَ إِلَى اللَّيْلِ ۚ وَلَا تُبَاشِرُوهُنَّ وَأَنتُمْ عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِدِ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَقْرَبُوهَا ۗ كَذَ‌ٰلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ آيَاتِهِ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَّقُونَ

(১৮৭) তোমাদের জন্য হালাল করা হইয়াছে রোযার রাত্রিকে স্বীয় স্ত্রীদের সঙ্গে প্রবৃত্ত হওয়া; কেননা, তাহারা তোমাদের আবরণ এবং তোমরা তাহাদের আবরণস্বরূপ। আল্লাহ্ জানিতেন যে, তোমরা বিশ্বাসঘাতকতার পাপে নিজদিগকে লিপ্ত করিতেছিলে। যাহা হউক, তিনি তোমাদের প্রতি সদয় হইয়াছেন এবং তোমাদের পাপ মোচন করিয়াছেন। সুতরাং এখন তাহাদের সঙ্গে মিলামিশা কর। এবং যাহা (অনুমতি প্রদানে) আল্লাহ পাক তোমাদের জন্য সাব্যস্ত করিয়া দিয়াছেন, (অবাধে) উহার প্রস্তুতি কর, আর খাও ও পান কর, যে পর্যন্ত না তোমাদের নিকট ছুব্হেছাদেকের সাদা রেখা পৃথক হইয়া যায় কাল রেখা হইতে। অতঃপর রোযা পূর্ণ কর রাত্রি পর্যন্ত। আর পত্নীদের সঙ্গে স্বীয় শরীরও মিলিতে দিও না যখন তোমরা এতেকাফকারী হও মসজিদে। এইগুলি আল্লাহর বিধান; সুতরাং তাহা লঙ্ঘনের কাছেও যাইও না। তদ্রুপ আল্লাহ্ স্বীয় বিধানসমূহ মানুষের জন্য বর্ণনা করেন, আশা, তাহারা মুত্তাকী হইবে।

শানে নুযুল:

১। মাসআলাঃ (ক) রোগীর পক্ষে রোযা খুব কষ্টকর কিংবা ক্ষতিকর হইলে রোযা ভাঙ্গা জায়েয।
(খ) রোগী বা মুসাফির ব্যক্তি যে কয়টি রোযা ভাঙ্গিয়াছে সুস্থ বা মুকীম হইলে রমযানের পর সেই কয়দিনের কাযা এক সঙ্গে বা পৃথক পৃথক আদায় করিবে।
(গ) যে কোন অবস্থায় ভীষন কষ্ট না হইলে নিয়তক্বত রোযা ভাঙ্গা জায়েয নহে।
(ঘ) বার্ধক্যের শেষ সীমায় পৌঁছিয়া রোযা রাখিতে অক্ষম হইলে ফিদিয়া দিবে এবং ফিদিয়া দেয়ার পর পুনরায় রোযা রাখিতে সক্ষম হইলে এসমস্ত রোযার কাযা করিতে হইবে। আর যাহার ফিদিয়া দেওয়ারও ক্ষমতা না থাকে সে এস্তেগফার করিবে ও নিয়ত রাখিবে যে, পুনরায় সক্ষম হইলে রোযার কাযা করিবে। (বঃকোঃ)

وَلَا تَأْكُلُوا أَمْوَالَكُم بَيْنَكُم بِالْبَاطِلِ وَتُدْلُوا بِهَا إِلَى الْحُكَّامِ لِتَأْكُلُوا فَرِيقًا مِّنْ أَمْوَالِ النَّاسِ بِالْإِثْمِ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ

(১৮৮) আর তোমরা একে অন্যের মাল আত্নসাৎ করিও না। এবং উহা (-র মিথ্যা মকদ্দমা) কে বিচারকদের নিকট দায়ের করিও না- এই উদ্দেশ্যে যে, (উহার সাহায্যে) আত্নসাৎ করিবে মানুষের সম্পত্তির অংশবিশেষ অন্যায়ভাবে; অথচ তোমরা জানও।

يَسْأَلُونَكَ عَنِ الْأَهِلَّةِ ۖ قُلْ هِيَ مَوَاقِيتُ لِلنَّاسِ وَالْحَجِّ ۗ وَلَيْسَ الْبِرُّ بِأَن تَأْتُوا الْبُيُوتَ مِن ظُهُورِهَا وَلَـٰكِنَّ الْبِرَّ مَنِ اتَّقَىٰ ۗ وَأْتُوا الْبُيُوتَ مِنْ أَبْوَابِهَا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ

(১৮৯) তাহারা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে চন্দ্রের (প্রাকৃতিক) অবস্থা সম্বন্ধে; আপনি বলিয়া দিন, এই চন্দ্রসময় নির্ধারক যন্ত্রবিশেষ, মানুষের (বিভিন্ন বিষয়ের) জন্য এবং হজ্জের জন্য। আর ইহা কোন পুণ্যের কাজ নহে যে, ঘরসমূহে উহার পশ্চাৎ দিক হইতে প্রবেশ কর, বরং হারাম কাজ হইতে বিরত থাকাতেই পুণ্য। আর তোমরা ঘরসমূহে প্রবেশ কর উহার দরজা দিয়াই। এবং আল্লাহ্কে ভয় কর; আশা তোমরা সফলকাম হইবে।

শানে নুযুল:

১। ইসলামের প্রথম অবস্থায় রোযার রাত্রিতে একবার নিদ্রিত হওয়ার পর পুনরায় নিদ্রা ভঙ্গ হইলে পানাহার ও স্ত্রী সঙ্গম হারাম ছিল। হযরত ওমর প্রমুখ কতিপয় ছাহাবী প্রবৃত্তির প্রবল তাড়নায় উক্ত আদেশ পালনে ত্রুটি করিয়া ফেলেন। এবং অনুতপ্ত হইয়া হুযুরের দৃষ্টি আকর্ষন করেন তাঁহাদের অনুতাপে আল্লাহ্ পাক সদয় হইয়া পূর্ব ব্যবস্থা রহিত করিয়া ছোব্হে ছাদেকের পূর্ব পর্যন্ত উক্ত কার্যগুলি জায়েয করিয়া দেন।
২। (ক) এ’তেকাফ অবস্থায় স্ত্রী-সঙ্গম, চুম্বন, আলিঙ্গন প্রভৃতি কামোদ্দীপক কার্য নিষিদ্ধ।
(খ) এ’তেকাফকারীর পক্ষে মসজিদ হইতে বাহির হওয়া নিষেধ। জামে মসজিদে জুমার নামাযের জন্য লোকা ভাবে খাদ্য আনার জন্য বা পায়খানা প্রসাব ইত্যাদি আবশ্যকীয় কাজের জন্য মসজিদ হইতে বাহির হওয়া যায়। পথে বা ঘরে বিলম্ব করা নিষিদ্ধ। (বঃকোঃ)

সূরা ফাতিহা পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ০১ হতে ৪৮ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ৪৯ হতে ৭১ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ৭২ হতে ৮৯ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ৯০ হতে ১০২ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১০৩ হতে ১১৩ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১১৪ হতে ১২৬ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১২৭ হতে ১৩৬ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৩৭ হতে ১৪৮ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৪৯ হতে ১৬৪ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৬৫ হতে ১৭৯ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-