পবিত্রতা লাভের ফযীলত (তিরমিযী শরীফ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَـٰنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি মহান আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়াল

পবিত্রতা লাভের ফযীলত: ইসহাক ইবনে মূসা আনসারী (রাযি.) হযরত আবূ হুরায়রা (রাযি.) থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যখন কোন মুসলিম অথবা মুমিন বান্দা উযূ করে আর সে তার মুখ ধৌত করে তখন উযূর পানি অথবা উযূর পানির শেষ ফোঁটার সাথে সাথে তার চেহারা থেকে সব গুনাহ্ বের হয়ে যায়, যা সে তার দুচোখ দিয়ে দেখেছিল; যখন সে তার দু হাত ধৌত করে তখন উযূর পানি বা উযূর পানির শেষ ফোঁটার সাথে সাথে তার উভয় হাত থেকে সকল গুনাহ্ বের হয়ে যায়, যা সে হাত দিয়ে ধরে ছিল। এমন কি শেষ পর্যন্ত সে তার গুনাহ থেকে পবিত্র হয়ে যায়। পবিত্রতা লাভের ফযীলত

ইমাম তিরমিযী (রহ.) বলেন, এই হাদীসটি হল মালিক-সুহাইল-সুহাইলের পিতা-হযরত আবূ হুরায়রা (রাযি.) সূত্রে বর্ণিত। সুহাইলের পিতা আবূ সালেহ হচ্ছেন আবূ সালেহ আস্-সম্মান। তাঁর নাম হল যাকওয়ান। আবূ হুরায়রা (রাযি.)- এর প্রকৃত নাম সম্পর্কে মতবিরোধ রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, আবদে শামস; কেউ কেউ বলেন, আব্দুল্লাহ. ইবনে আমর। ইমাম মুহাম্মদ ইবনে ইসমাঈল বুখারীও এইরূপ বলেছেন। আর এটিই অধিকতর শুদ্ধ।পবিত্রতা লাভের ফযীলত

এই বিষয়ে উসমন, ছাওবান, সুনাবিহী আমর ইবনে আবাসা, সালমান ও আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাযি.) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। যে সুবাবিহী তাহারাতের ফযীলত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে হাদীস বর্ণনা করেছেন, তিনি হলেন আব্দুল্লাহ্ সুনাবিহী। আর হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাযি.) হতে যে সুুনাবিহী রিওয়াত করেন তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে কিছু শোনার সুযোগ পাননি। তাঁর নাম হল আবদুর রহমান ইবনে উসায়ালা উপনাম হল আবু আবদুল্লাহ্।

তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.) এর সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু যখন তিনি মদীনার পথে তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) এর ইন্তেকাল হয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) থেকে তিনি কিছু সংখ্যক হাদীস (অন্যের সূত্রে) রিওয়াযাত করেছেন। সুনাবিহ ইবনুল আসার আল আহমাসী ছিলেন রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি যে, তিনি ইরশাদ করেন, আমি তোমাদের সংখ্যাধিক্য নিয়ে অন্যান্য উম্মতের সামনে গৌরব করব। সতরাং তোমরা আমার পর পরস্পরে খুন খারাবী করো না। (তিরমিযী শরীফ-অনুচ্ছেদ-২)।

সূরা ফাতিহা পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ০১ হতে ৪৮ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ৪৯ হতে ৭১ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ৭২ হতে ৮৯ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ৯০ হতে ১০২ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১০৩ হতে ১১৩ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১১৪ হতে ১২৬ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১২৭ হতে ১৩৬ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৩৭ হতে ১৪৮ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৪৯ হতে ১৬৪ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৬৫ হতে ১৭৯ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৮০ হতে ১৮৯ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ১৯০ হতে ২০০ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-
সুরা-বাকারাহ্ এর আয়াত ২০১ হতে ২১১ পর্যন্ত বাংলা অর্থ পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন-